বাঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা।
রোববার পুণ্যলগ্ন শুভ মহালয়ার মধ্য দিয়ে দেবীপক্ষ শুরু হলো। আগামী রোববার মহাষষ্ঠীতে মন্ত্রপাঠ আর ঢাকের ধ্বনিতে বোধনের মাধ্যমে শুরু হবে পূজার আনুষ্ঠানিকতা।
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার সর্বত্র এখন উৎসবের আমেজ। উপজেলার আটটি ইউনিয়নের বিভিন্ন পূজামণ্ডপে পুরোদমে চলছে প্রতিমা ও মণ্ডপের সাজসজ্জার কাজ।
উপজেলায় এ বছর ৫৮টি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। যার মধ্যে হাজিনগর ইউনিয়নে দুইটি, চন্দননগর ইউনিয়নে চারটি, ভাবিচা ইউনিয়নে ১১ টি, নিয়ামতপুর সদরে পাঁচটি, রসুলপুর ইউনিয়নে চারটি, পাঁড়ইল ইউনিয়নে চারটি, শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নে নয়টি ও বাহাদুরপুর ইউনিয়নে ১৯টি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠী, ২৯ সেপ্টেম্বর সপ্তমী, ৩০ সেপ্টেম্বর অষ্টমী, ১ অক্টোবর নবমী, ২ অক্টোবর বিজয় দশমীর মধ্য দিয়ে ৫ দিনব্যাপী এই দুর্গোৎসবের পরিসমাপ্তি ঘটবে।
নিয়ামতপুর সদর, ভাবিচা, হাজিনগর, রসুলপুর বাহাদুরপুরসহ উপজেলার বিভিন্ন পূজামণ্ডপ ঘুরে দেখা গেছে, নিপুণ হাতে গড়ে তোলা হচ্ছে প্রতিমা। প্রতিমা তৈরির পর চলবে অলংকার ও রঙ-তুলির কাজ। পাশাপাশি, মণ্ডপগুলোতেও চলছে সাজসজ্জার তোড়জোড়।
মৃৎশিল্পী গোপাল চন্দ্র পাল জানান, “ এবছর সাতটি প্রতিমা তৈরির কাজ হাত পেয়েছি। নিয়ামতপুরে চারটি ও সাপাহারে তিনটি। পূজার আর বেশি দেরি নেই। কাজের চাপ অনেক বেশি। দম ফেলার ফুরসত নেই। তাই দিনের পাশাপাশি রাতেও কাজ করতে হচ্ছে।
ভাবিচা কালীতলা দুর্গা মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক পবিত্র কুমার প্রামানিক জানান, প্রতিবছরের মত এবছরও সুন্দরভাবে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। আগত দর্শনার্থীরা যেন নির্বিঘ্নে ও সুন্দরভাবে প্রতিমা দর্শন করতে পারে সেদিকে আমরা বেশি নজর দিচ্ছি। পাশাপাশি মন্দির ও প্যান্ডেলের সাজসজ্জা আকর্ষনীয় করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আশা করছি,ফ সবাই উৎসাহ -উদ্দীপনা ও সুশৃঙ্খল পরিবেশে পূজা উপভোগ করতে পারবেন।
ইকড়াপুর সর্বজনীন দুর্গা মন্দির কমিটির সভাপতি মিঠন কুমার সরকার বলেন, গত দুই বছর আমাদের মন্দিরের পূজা বন্ধ ছিল। এবছর আবার হচ্ছে। আশা করছি, অনেক দর্শনার্থীর আগমন ঘটবে। আনন্দও বেশি হবে।
নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুর্শিদা খাতুন জানান, নিয়ামতপুর উপজেলায় এবার ৫৮টি পূজা মণ্ডপে দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হবে। পূজাকে কেন্দ্র করে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নেওয়া হয়েছে বিশেষ প্রস্তুতি। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা যেন উৎসাহ -উদ্দীপনা ও নির্বিঘ্নে দুর্গাপূজা উদযাপন করতে পারেন, সে বিষয়েও প্রশাসন তৎপর রয়েছে।
রোববার পুণ্যলগ্ন শুভ মহালয়ার মধ্য দিয়ে দেবীপক্ষ শুরু হলো। আগামী রোববার মহাষষ্ঠীতে মন্ত্রপাঠ আর ঢাকের ধ্বনিতে বোধনের মাধ্যমে শুরু হবে পূজার আনুষ্ঠানিকতা।
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার সর্বত্র এখন উৎসবের আমেজ। উপজেলার আটটি ইউনিয়নের বিভিন্ন পূজামণ্ডপে পুরোদমে চলছে প্রতিমা ও মণ্ডপের সাজসজ্জার কাজ।
উপজেলায় এ বছর ৫৮টি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। যার মধ্যে হাজিনগর ইউনিয়নে দুইটি, চন্দননগর ইউনিয়নে চারটি, ভাবিচা ইউনিয়নে ১১ টি, নিয়ামতপুর সদরে পাঁচটি, রসুলপুর ইউনিয়নে চারটি, পাঁড়ইল ইউনিয়নে চারটি, শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নে নয়টি ও বাহাদুরপুর ইউনিয়নে ১৯টি পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠী, ২৯ সেপ্টেম্বর সপ্তমী, ৩০ সেপ্টেম্বর অষ্টমী, ১ অক্টোবর নবমী, ২ অক্টোবর বিজয় দশমীর মধ্য দিয়ে ৫ দিনব্যাপী এই দুর্গোৎসবের পরিসমাপ্তি ঘটবে।
নিয়ামতপুর সদর, ভাবিচা, হাজিনগর, রসুলপুর বাহাদুরপুরসহ উপজেলার বিভিন্ন পূজামণ্ডপ ঘুরে দেখা গেছে, নিপুণ হাতে গড়ে তোলা হচ্ছে প্রতিমা। প্রতিমা তৈরির পর চলবে অলংকার ও রঙ-তুলির কাজ। পাশাপাশি, মণ্ডপগুলোতেও চলছে সাজসজ্জার তোড়জোড়।
মৃৎশিল্পী গোপাল চন্দ্র পাল জানান, “ এবছর সাতটি প্রতিমা তৈরির কাজ হাত পেয়েছি। নিয়ামতপুরে চারটি ও সাপাহারে তিনটি। পূজার আর বেশি দেরি নেই। কাজের চাপ অনেক বেশি। দম ফেলার ফুরসত নেই। তাই দিনের পাশাপাশি রাতেও কাজ করতে হচ্ছে।
ভাবিচা কালীতলা দুর্গা মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক পবিত্র কুমার প্রামানিক জানান, প্রতিবছরের মত এবছরও সুন্দরভাবে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। আগত দর্শনার্থীরা যেন নির্বিঘ্নে ও সুন্দরভাবে প্রতিমা দর্শন করতে পারে সেদিকে আমরা বেশি নজর দিচ্ছি। পাশাপাশি মন্দির ও প্যান্ডেলের সাজসজ্জা আকর্ষনীয় করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আশা করছি,ফ সবাই উৎসাহ -উদ্দীপনা ও সুশৃঙ্খল পরিবেশে পূজা উপভোগ করতে পারবেন।
ইকড়াপুর সর্বজনীন দুর্গা মন্দির কমিটির সভাপতি মিঠন কুমার সরকার বলেন, গত দুই বছর আমাদের মন্দিরের পূজা বন্ধ ছিল। এবছর আবার হচ্ছে। আশা করছি, অনেক দর্শনার্থীর আগমন ঘটবে। আনন্দও বেশি হবে।
নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুর্শিদা খাতুন জানান, নিয়ামতপুর উপজেলায় এবার ৫৮টি পূজা মণ্ডপে দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হবে। পূজাকে কেন্দ্র করে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নেওয়া হয়েছে বিশেষ প্রস্তুতি। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা যেন উৎসাহ -উদ্দীপনা ও নির্বিঘ্নে দুর্গাপূজা উদযাপন করতে পারেন, সে বিষয়েও প্রশাসন তৎপর রয়েছে।